ঢাকা ১২:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ড. মুহাম্মদ ইউনূস “টাইম ১০০” তালিকায় নেতৃত্ব বিভাগে স্থান পেয়েছেন

  • প্রকাশঃ ১১:২৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
  • / 8

ঢাকা, ১৭ এপ্রিল:
বাংলাদেশের গর্ব, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস আবারও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিখ্যাত সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিন সম্প্রতি প্রকাশিত ২০২৫ সালের “টাইম ১০০: বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি” তালিকায় তাঁকে ‘Leadership’ বা নেতৃত্ব বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করেছে।

প্রতিবছর টাইম ম্যাগাজিন বিশ্বের নানা খাতের ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে নিয়ে এই বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে, যেখানে রাজনীতি, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, ব্যবসা এবং সামাজিক নেতৃত্বের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ব্যক্তিদের তালিকাভুক্ত করা হয়।

ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে মাইক্রোক্রেডিট বা ক্ষুদ্রঋণ ধারণা চালু করে দারিদ্র্য বিমোচনে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। তাঁর এই উদ্যোগ শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বব্যাপী দরিদ্র জনগণের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এরই স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

টাইম ১০০ তালিকায় স্থান পাওয়ার বিষয়ে ড. ইউনূস এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া না জানালেও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সাধারণ মানুষ। বাংলাদেশ থেকে একজন বর্ষীয়ান ব্যক্তিত্বের এই সম্মান পাওয়াকে অনেকেই দেশের জন্য এক গর্বের মুহূর্ত বলে মনে করছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, “এটি শুধু ড. ইউনূসের ব্যক্তিগত অর্জন নয়, বরং বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একটি ইতিবাচক বার্তা।”

প্রতিবেদকঃ আলী আজগর ইসতিয়াক

প্রাসঙ্গিক

শেয়ার করুন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস “টাইম ১০০” তালিকায় নেতৃত্ব বিভাগে স্থান পেয়েছেন

প্রকাশঃ ১১:২৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকা, ১৭ এপ্রিল:
বাংলাদেশের গর্ব, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস আবারও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিখ্যাত সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিন সম্প্রতি প্রকাশিত ২০২৫ সালের “টাইম ১০০: বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি” তালিকায় তাঁকে ‘Leadership’ বা নেতৃত্ব বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করেছে।

প্রতিবছর টাইম ম্যাগাজিন বিশ্বের নানা খাতের ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে নিয়ে এই বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে, যেখানে রাজনীতি, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, ব্যবসা এবং সামাজিক নেতৃত্বের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ব্যক্তিদের তালিকাভুক্ত করা হয়।

ড. ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে মাইক্রোক্রেডিট বা ক্ষুদ্রঋণ ধারণা চালু করে দারিদ্র্য বিমোচনে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। তাঁর এই উদ্যোগ শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বব্যাপী দরিদ্র জনগণের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এরই স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

টাইম ১০০ তালিকায় স্থান পাওয়ার বিষয়ে ড. ইউনূস এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া না জানালেও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সাধারণ মানুষ। বাংলাদেশ থেকে একজন বর্ষীয়ান ব্যক্তিত্বের এই সম্মান পাওয়াকে অনেকেই দেশের জন্য এক গর্বের মুহূর্ত বলে মনে করছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, “এটি শুধু ড. ইউনূসের ব্যক্তিগত অর্জন নয়, বরং বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একটি ইতিবাচক বার্তা।”

প্রতিবেদকঃ আলী আজগর ইসতিয়াক