ঢাকা ০১:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৭ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে হত্যার অভিযোগ

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
  • প্রকাশঃ ০৮:১৪:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ জুলাই ২০২৫
  • / 6

ছবি: সংগৃহীত 


কিশোরগঞ্জের নরন্দী উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে মাত্র সাত বছর বয়সী এক শিশু কন্যাকে পাশবিক নির্যাতনের পর গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার পর পুরো এলাকাজুড়ে শোক ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।

নিহত শিশুর বাবা কফিল উদ্দিনকে শোকের সাগরে ভাসতে হচ্ছে, যা কোনো বাবা-মায়ের সহ্য করা সম্ভব নয় এমনটিই স্বাভাবিক ছিল। স্থানীয়দের ভাষ্য, কে বা কারা এ শিশুকে এমন নির্দয়ভাবে নির্যাতন করে হত্যা করেছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে এ ঘটনা প্রমাণ করে, সমাজের ভেতর লুকিয়ে থাকা কিছু নরপিশাচ এখনো শিশুদের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।

এ ঘটনার পর স্থানীয় মানুষের একটাই দাবি দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্ত, দোষীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি। এলাকাবাসীর ভাষায়, ‘একটি শিশুর উপর এমন বর্বরতা যারা করেছে, তারা মানুষ নয় তারা রক্তপিপাসু দানব।’

নরন্দী গ্রামের মানুষের আহাজারি এখন পুরো জেলাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় এক প্রবীণ বাসিন্দা বলেন, কোনো পিতা-মাতাকে যেন আর কখনো নিজের শিশুর লাশ দাফন করতে না হয় রাষ্ট্রকেই তা নিশ্চিত করতে হবে।

শিশুটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে।

সর্বশেষ খবর পেতে অনুসরণ করুন- “প্রজন্ম কথা”

শেয়ার করুন

৭ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রকাশঃ ০৮:১৪:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ জুলাই ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত 


কিশোরগঞ্জের নরন্দী উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে মাত্র সাত বছর বয়সী এক শিশু কন্যাকে পাশবিক নির্যাতনের পর গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার পর পুরো এলাকাজুড়ে শোক ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।

নিহত শিশুর বাবা কফিল উদ্দিনকে শোকের সাগরে ভাসতে হচ্ছে, যা কোনো বাবা-মায়ের সহ্য করা সম্ভব নয় এমনটিই স্বাভাবিক ছিল। স্থানীয়দের ভাষ্য, কে বা কারা এ শিশুকে এমন নির্দয়ভাবে নির্যাতন করে হত্যা করেছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে এ ঘটনা প্রমাণ করে, সমাজের ভেতর লুকিয়ে থাকা কিছু নরপিশাচ এখনো শিশুদের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।

এ ঘটনার পর স্থানীয় মানুষের একটাই দাবি দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্ত, দোষীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি। এলাকাবাসীর ভাষায়, ‘একটি শিশুর উপর এমন বর্বরতা যারা করেছে, তারা মানুষ নয় তারা রক্তপিপাসু দানব।’

নরন্দী গ্রামের মানুষের আহাজারি এখন পুরো জেলাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় এক প্রবীণ বাসিন্দা বলেন, কোনো পিতা-মাতাকে যেন আর কখনো নিজের শিশুর লাশ দাফন করতে না হয় রাষ্ট্রকেই তা নিশ্চিত করতে হবে।

শিশুটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে।

সর্বশেষ খবর পেতে অনুসরণ করুন- “প্রজন্ম কথা”