ঢাকা ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই শহিদদের স্মরনে শোক দিবস পালন

মুসতারিন রহমান স্নিগ্ধা । জাককানইবি প্রতিনিধি
  • প্রকাশঃ ০৬:৫৫:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
  • / 6

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) যথাযোগ্য মর্যাদা ও গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে জুলাই শহিদ ও শোক দিবস পালিত হয়েছে। জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গৃহীত মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এবং রাষ্ট্রীয় শোক দিবসের অংশ হিসেবে বুধবার (১৬ জুলাই) দিনব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

দিবসের শুরুতে কালো ব্যাজ ধারণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। এরপর ত্রিশালের শহিদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ ও শহিদ ইনতিশারুল হকের কবর জিয়ারতে অংশ নেন তিনি।

শহিদ পরিবারের সাথে উপাচার্যের এই সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, গণঅভ্যুত্থান পূর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. বখতিয়ার উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সাখাওয়াত হোসেন সরকার, আইন অনুষদের ডিন মুহাম্মদ ইরফান আজিজ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, পরিচালক (ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা) ড. মো. আশরাফুল আলম, বিদ্রোহী হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. মো. সাইফুল ইসলাম, অগ্নি-বীণা হলের প্রভোস্ট মো. হারুনুর রশিদ, সহকারী অধ্যাপক মো. অলি উল্লাহসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।

শহিদ ইনতিশারুল হক ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গাজীপুরের মাওনা চৌরাস্তায় শহিদ হন বলে জানিয়েছেন তাঁর পরিবার। কবর জিয়ারত শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহিদের চাচা মো. নাজমুল হকের হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন উপাচার্য এবং পরিবারের খোঁজখবর নেন।

পরে শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়, দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মুফতি মো. আব্দুল হাকীম। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষও রোপণ করা হয়।

সর্বশেষ খবর পেতে অনুসরণ করুন- “প্রজন্ম কথা”

শেয়ার করুন

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই শহিদদের স্মরনে শোক দিবস পালন

প্রকাশঃ ০৬:৫৫:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) যথাযোগ্য মর্যাদা ও গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে জুলাই শহিদ ও শোক দিবস পালিত হয়েছে। জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গৃহীত মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এবং রাষ্ট্রীয় শোক দিবসের অংশ হিসেবে বুধবার (১৬ জুলাই) দিনব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

দিবসের শুরুতে কালো ব্যাজ ধারণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। এরপর ত্রিশালের শহিদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ ও শহিদ ইনতিশারুল হকের কবর জিয়ারতে অংশ নেন তিনি।

শহিদ পরিবারের সাথে উপাচার্যের এই সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, গণঅভ্যুত্থান পূর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইমদাদুল হুদা, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. বখতিয়ার উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সাখাওয়াত হোসেন সরকার, আইন অনুষদের ডিন মুহাম্মদ ইরফান আজিজ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, পরিচালক (ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা) ড. মো. আশরাফুল আলম, বিদ্রোহী হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. মো. সাইফুল ইসলাম, অগ্নি-বীণা হলের প্রভোস্ট মো. হারুনুর রশিদ, সহকারী অধ্যাপক মো. অলি উল্লাহসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।

শহিদ ইনতিশারুল হক ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গাজীপুরের মাওনা চৌরাস্তায় শহিদ হন বলে জানিয়েছেন তাঁর পরিবার। কবর জিয়ারত শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শহিদের চাচা মো. নাজমুল হকের হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন উপাচার্য এবং পরিবারের খোঁজখবর নেন।

পরে শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়, দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মুফতি মো. আব্দুল হাকীম। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষও রোপণ করা হয়।

সর্বশেষ খবর পেতে অনুসরণ করুন- “প্রজন্ম কথা”